গ্রামে গ্রামে চল" কর্মসূচী ও সদস্যকরন অভিযান
গত ১লা সেপ্টেম্বর 'অখিল ভারতীয় চাঁইসমাজ কল্যাণ পরিষদের' উদ্যোগে শুরু হয়েছে "গ্রামে গ্রামে চল" কর্মসূচী ও সদস্যকরন অভিযান। প্রথমে মালদা জেলার মানিকচক, রতুয়া ও হরিশচন্দ্রপুর ব্লকের অন্তর্গত প্রতন্ত্য চাঁই গ্রামে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মত গত ১লা সেপ্টেম্বর অখিল ভারতীয় চাঁইসমাজ কল্যাণ পরিষদের সদস্যগণ পৌছে যান মানিকচকে। এই জন জাগরণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন, অখিলভারতীয় চাঁইসমাজ কল্যাণ পরিষদের সভাপতি প্রফেসর বিজয় কুমার সরকার, উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ মাননীয় জয়রাম মন্ডল, উপস্থিত ছিলেন চাঁই সাহিত্যিক বরুন মন্ডল, উপস্থিত ছিলেন জয়রাম মন্ডল, নরেশ মন্ডল, মনোজ কুমার দাস, মিঠুন মন্ডল, রাজেশ মন্ডল, নরেন মন্ডল, রাজকুমার মন্ডল।
মানিকচকের লক্ষিকোল গ্রামের দিকে অগ্রসর হতেই দেখাদেয় রাস্তাঘাটের বেহাল দশা। মানিকচক থেকে লক্ষিকোল যাওয়ার জন্য কালিন্দ্রি নদীর উপর নেই কোন ব্রিজ। লক্ষীকোলবাসী স্বাধীনতার ৭২ বছর পরেও কোন উন্নয়নের মুখ দেখেননি। ভোট আসে ভোট যায়, নেতা-নেত্রীরা তাদের শুধুই আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই দেননি। অগত্যা আমাদের নৌকর মাধ্যম দিয়ে কালিন্দ্রি নদী পেরিয়ে টোটো ও পায়ে হেটে পৌছে যায় সেই লক্ষীকোল গ্রামে। গ্রামের মানুষদের অভাব অভিযোগের কথা শুনতে থাকি।
লক্ষীকোল গ্রাম পেরিয়ে পায়ে আকাবাকা মাঠের রাস্তা দিয়ে আমরা হরিপুর পৌছায়। হরিপুর গ্রামে যাওয়ার জন্য নেই কোন ভালো রাস্তা, পায়ে হাটা পথ পেরিয়ে আমরা হরিপুর গ্রামে পৌছে যাই। পুরো চাঁই গ্রাম, গ্রামের চারপাশে নদী-নালা-খাল-বিল। আমাদের গ্রামে পৌঁছাতেই গ্রামের মানুষ উৎসাহে ভরপুর। তারা তাদের সুখ-দুঃখের কথা আমাদের সঙ্গে বলতে থাকে। এই গ্রামের উন্নতি যে এতদিন হয়নি তা আমরা নিজের স্বচক্ষে দেখেছি তবুও সেখানকার মানুষ খুব মেহনতী অনেক বাড়িতেই শিক্ষিত লোক রয়েছেন অনেক কষ্ট করে তারা পড়াশোনা করেন। প্রাথমিক স্কুল, মাধ্যমিক স্কুল, উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল, প্রায় সবগুলি গ্রামের বাইরে। নেই কোন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, চিকিৎসার জন্য তাদের ছুটে যেতে হয় মালদা শহরে। তাদের জীবিকা প্রধানত কৃষিনির্ভর, প্রতিবছরই তারা বন্যার মুখোমুখি হন।
তারপর আমরা মথুরাপুর পৌছে যাই। বিশিষ্ট কয়েকজনের সঙ্গে চাই জনজীবন সম্পর্কে বৈঠক হয়।
গত ১লা সেপ্টেম্বর 'অখিল ভারতীয় চাঁইসমাজ কল্যাণ পরিষদের' উদ্যোগে শুরু হয়েছে "গ্রামে গ্রামে চল" কর্মসূচী ও সদস্যকরন অভিযান। প্রথমে মালদা জেলার মানিকচক, রতুয়া ও হরিশচন্দ্রপুর ব্লকের অন্তর্গত প্রতন্ত্য চাঁই গ্রামে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। পূর্ব পরিকল্পনা মত গত ১লা সেপ্টেম্বর অখিল ভারতীয় চাঁইসমাজ কল্যাণ পরিষদের সদস্যগণ পৌছে যান মানিকচকে। এই জন জাগরণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন, অখিলভারতীয় চাঁইসমাজ কল্যাণ পরিষদের সভাপতি প্রফেসর বিজয় কুমার সরকার, উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ মাননীয় জয়রাম মন্ডল, উপস্থিত ছিলেন চাঁই সাহিত্যিক বরুন মন্ডল, উপস্থিত ছিলেন জয়রাম মন্ডল, নরেশ মন্ডল, মনোজ কুমার দাস, মিঠুন মন্ডল, রাজেশ মন্ডল, নরেন মন্ডল, রাজকুমার মন্ডল।
মানিকচকের লক্ষিকোল গ্রামের দিকে অগ্রসর হতেই দেখাদেয় রাস্তাঘাটের বেহাল দশা। মানিকচক থেকে লক্ষিকোল যাওয়ার জন্য কালিন্দ্রি নদীর উপর নেই কোন ব্রিজ। লক্ষীকোলবাসী স্বাধীনতার ৭২ বছর পরেও কোন উন্নয়নের মুখ দেখেননি। ভোট আসে ভোট যায়, নেতা-নেত্রীরা তাদের শুধুই আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই দেননি। অগত্যা আমাদের নৌকর মাধ্যম দিয়ে কালিন্দ্রি নদী পেরিয়ে টোটো ও পায়ে হেটে পৌছে যায় সেই লক্ষীকোল গ্রামে। গ্রামের মানুষদের অভাব অভিযোগের কথা শুনতে থাকি।
লক্ষীকোল গ্রাম পেরিয়ে পায়ে আকাবাকা মাঠের রাস্তা দিয়ে আমরা হরিপুর পৌছায়। হরিপুর গ্রামে যাওয়ার জন্য নেই কোন ভালো রাস্তা, পায়ে হাটা পথ পেরিয়ে আমরা হরিপুর গ্রামে পৌছে যাই। পুরো চাঁই গ্রাম, গ্রামের চারপাশে নদী-নালা-খাল-বিল। আমাদের গ্রামে পৌঁছাতেই গ্রামের মানুষ উৎসাহে ভরপুর। তারা তাদের সুখ-দুঃখের কথা আমাদের সঙ্গে বলতে থাকে। এই গ্রামের উন্নতি যে এতদিন হয়নি তা আমরা নিজের স্বচক্ষে দেখেছি তবুও সেখানকার মানুষ খুব মেহনতী অনেক বাড়িতেই শিক্ষিত লোক রয়েছেন অনেক কষ্ট করে তারা পড়াশোনা করেন। প্রাথমিক স্কুল, মাধ্যমিক স্কুল, উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল, প্রায় সবগুলি গ্রামের বাইরে। নেই কোন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বা স্বাস্থ্য কেন্দ্র, চিকিৎসার জন্য তাদের ছুটে যেতে হয় মালদা শহরে। তাদের জীবিকা প্রধানত কৃষিনির্ভর, প্রতিবছরই তারা বন্যার মুখোমুখি হন।
তারপর আমরা মথুরাপুর পৌছে যাই। বিশিষ্ট কয়েকজনের সঙ্গে চাই জনজীবন সম্পর্কে বৈঠক হয়।
No comments:
Post a Comment